কুরআনে বিজ্ঞান (দুধ উৎপাদনের প্রক্রিয়া)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="RTL" style="text-align: left;"> <strong>আসসালামুআলাইকুম</strong>।</div> সম্মানিত বন্ধুরা কেমন আছেন? :)  আসুন ২ মিনিট সময় নিয়ে আর্টিকেলটা পড়ি, ধন্যবাদ।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhEGXw8kdkM8eeU_FotkdVp10xOG8Jd_Xt9W6ql5ONcYWXB1nIOEXRD3rnZ55jVSmLviHQHn7iVGXhUQxwgfQzj1aYVaDcENCchRdE3yzX_oVGzx3Lw5XljYqZqV8vjRkpQb55tYrrg6PY/s1600/redbloodcell2.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="378" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhEGXw8kdkM8eeU_FotkdVp10xOG8Jd_Xt9W6ql5ONcYWXB1nIOEXRD3rnZ55jVSmLviHQHn7iVGXhUQxwgfQzj1aYVaDcENCchRdE3yzX_oVGzx3Lw5XljYqZqV8vjRkpQb55tYrrg6PY/s400/redbloodcell2.jpg" width="400" /></a></div> <strong><span style="color: green;">আসসালামুআলাইকুম ও শুভেচ্ছা</span></strong> :)।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য<br /> <div style="text-align: left;"> দুধ মানুষের জন্য এক অপূর্ব নিয়ামত আধুনিক বিজ্ঞান বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যেমে বর্ণনা করছে যে, দুধে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা জমিনের উপরে অন্য কোন খাদ্যে পাওয়া যায় না। রাসূলুল্লাহ সা. যে কোন খাদ্য খাওয়ার সময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে বলতেনঃ</div> اللهم بارك لنا فيما رزقتنا وارزقنا خيرا منه .(ابن ما جة .)<br /> <span style="color: green;"><strong>হে আল্লাহ তুমি যে রিযিক আমাদের কে দান করেছ, তাতে তুমি বরকত দাও এবং এর চেয়ে উত্তম রিজিক আমাদেরকে দান কর।</strong> (ইবনে মাজা)</span><br /> আর যখন তিনি দুধ পান করতেন তখন বলতেনঃ<br /> اللهم بارك لنا فيما رزقتنا وزدنا منه . (ابن ما جة )<br /> <span style="color: green;"><strong>হে আল্লাহ তুমি যে রিজিক আমাদেরকে দিয়েছো, তাতে তুমি বরকত দাও এবং তা তুমি আমাদেরকে বেশী বেশী দান কর।</strong></span><br /> এখানে তিনি এই দুধের চেয়ে উত্তমের কামনা করেননি। কারণ মানুষের খাদ্য তালিকায় দুধের চেয়ে উত্তম কোন খাদ্য নেই।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgSofoejUER77DX7clvRq0H3u-ovpgIRPcmr-yNVs0jKgOpj-1yO-5KgfmnWpcTL2uL0s3W0G3puoyxo4N1kcVgzoyHXpJgOJJ_avls61e1kSD9HG2y3MT5O9_B1zSRIdIpUaQJuLzn-ss/s1600/Does-Soy-Milk-Have-Calcium.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgSofoejUER77DX7clvRq0H3u-ovpgIRPcmr-yNVs0jKgOpj-1yO-5KgfmnWpcTL2uL0s3W0G3puoyxo4N1kcVgzoyHXpJgOJJ_avls61e1kSD9HG2y3MT5O9_B1zSRIdIpUaQJuLzn-ss/s320/Does-Soy-Milk-Have-Calcium.jpg" width="244" /></a>ডা. আলমিযা ইয়াজী বলেন – জীব বিজ্ঞানীগণ পরীক্ষা করেছেন যে, গাভী খাদ্যের মাধ্যমে যে সব প্রোটিন খায় তা হিসেব ও ওজন করেছেন এবং গাভীর থেকে যে দুধ বেরিয়ে আসে সেই দুধের প্রোটিন ও ওজন করে দেখেন যে দুধের থেকে যে প্রোটিন পাওয়া গিয়েছে তার ওজন ঐ সব প্রোটিন যা গাভী তার খাদ্যের মাধ্যমে ভক্ষণ করেছে তার চেয়ে বেশী। তাহলে প্রশ্ন দেখা দেয় যে, দুধের এই অতিরিক্ত প্রোটিন কোথা থেকে আসল।<br /> আধুনিক বিজ্ঞান বর্ণনা করছে যে, প্রাণীর পাকস্থলিতে বেশ কিছু ক্ষুদ্র জীবাণু রয়েছে। সেই সব জীবাণু এমন খাদ্য গ্রহণ করে সেগুলোতে প্রোটিন নেই এবং সে গুলোকে প্রোটিনে রূপান্তরিত করে যা মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই দুধে মানব শরীরের প্রয়োজনীয় সব ধরনের খাদ্য উপাদান রয়েছে। তাই এই দুধ সন্তানের জন্য যেমন উপকারী তেমনি উপকারী যুবক, বৃদ্ধ সহ সকল মানুষের জন্য। আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি যে, এই দুধ কি করে সৃষ্টি হয়? এ সম্পর্কে আল্লাহতা‘আলা বলেন -<br /> وَإِنَّ لَكُمْ فِي الْأَنْعَامِ لَعِبْرَةً نُسْقِيكُمْ مِمَّا فِي بُطُونِهِ مِنْ بَيْنِ فَرْثٍ وَدَمٍ لَبَنًا خَالِصًا سَائِغًا لِلشَّارِبِينَ (سورة النحل ৬৬)<br /> <strong><span style="color: green;">“নিশ্চয়ই চতুস্পদ প্রাণীর মধ্যেও তোমাদের জন্য শিখবার বিষয় রয়েছে। আমি তোমাদেরকে পান করাই এদের শরীর থেকে তাদের মলমূত্র ও রক্তের মধ্যবর্তী বস্তু থেকে নিঃসৃত দুধ যা পানকারীদের জন্য উপাদেয়।”</span> (</strong>সূরা নাহল- ৬৬)<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh-DPL2EGA5wZR79q6OlDoathyuAIILYcFSkKwcO7PhBTmM57_5n_tIiVmlsxoFMumxnPFo84kGpY0to8koAoB0DVC94LpS63Y8xBiYM2TTlFxvRzS0LGaZ4XfoJLD1d1GokKKDq1byEIs/s1600/Blood-circulation-milk-2-300x121.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="161" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh-DPL2EGA5wZR79q6OlDoathyuAIILYcFSkKwcO7PhBTmM57_5n_tIiVmlsxoFMumxnPFo84kGpY0to8koAoB0DVC94LpS63Y8xBiYM2TTlFxvRzS0LGaZ4XfoJLD1d1GokKKDq1byEIs/s400/Blood-circulation-milk-2-300x121.jpg" width="400" /></a></div> এ আয়াত সম্পর্কে ডা. মুহাম্মাদ গোলাম মুয়ায্যাম বলেন, প্রাণীর মলমূত্র ও রক্তের মধ্যবর্তী অবস্থা থেকে দুধ সৃষ্টি কথাটি সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক তথ্য ভিত্তিক, যদিও বিজ্ঞান এ জ্ঞান অর্জন করেছে কুরআন নাজিলের প্রায় ১২০০ বছর পর। গরু, মহিষ, উট, ছাগল, দুম্বা ইত্যাদি দুধ প্রদান কারী প্রাণী ঘাস ও তৃণলতাদি খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে যা তাদের পরিপাক যন্ত্রে হজম হয়।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8-BVkDp2-hTMITNTp0IP6Z-9qurOTIkiZSZJz_NJSE1_vG4KaUr_obLZ_OY0s8UICND8I0eWXW5S6hqgznibkU0Md_SE3OpiTpACqtprMbcHADxe8afSfFULCpWBSTjmNd51PBQAF204/s1600/royalty-free-photos-three-milk-glasses-in-row-focus-on-the-first-one-white-background-pixmac-56817455-182x300.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8-BVkDp2-hTMITNTp0IP6Z-9qurOTIkiZSZJz_NJSE1_vG4KaUr_obLZ_OY0s8UICND8I0eWXW5S6hqgznibkU0Md_SE3OpiTpACqtprMbcHADxe8afSfFULCpWBSTjmNd51PBQAF204/s1600/royalty-free-photos-three-milk-glasses-in-row-focus-on-the-first-one-white-background-pixmac-56817455-182x300.jpg" /></a>খাদ্যের পরিত্যাজ্য বস্তুগুলো মল বা গোবর হিসেবে পরিত্যক্ত হয়। গ্রহণযোগ্য বস্তুগুলো অন্ত্র থেকে রক্তে প্রবেশ করে। রক্ত শরীরের সকল জীবনকে প্রয়োজনীয় রাসায়নিক দ্রব্যাদি সরবরাহ করে এবং কোষ থেকে দৃষিত পদার্থ গ্রহণ করে প্রশ্বাস ও মূত্রের মাধ্যমে করে। সুতরাং পূষ্টিকর বস্তুগুলো রক্তে প্রবাহিত হয়। যে সমস্ত গ্রন্থি (যেমন দুধের বাট, পিটু, হটারী) দুধ সৃষ্টিতে অংশ গ্রহণ করে সেগুলোর জীব কোষসমূহ তাদের প্রয়োজনীয় বস্তুগুলো রক্তের মাধ্যমেই পেয়ে থাকে। এমনিভাবে দুধের মাখন, চিনি, ভিটামিন, প্রোটিন ইত্যাদি রক্ত দ্বারা সরবরাহ করা হয়। রক্তের এ বস্তুগুলো খাদ্য থেকে আসে, তা থেকে মল ও মূত্র পরিত্যক্ত হয় আর রক্ত দুধের প্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করে সেসব গ্রন্থি থেকে চলে যায়।<br /> <br /> সুতরাংঃ মল-মুত্র ও রক্তের মধ্যবর্তী অবস্থা থেকেই দুধের সৃষ্টি হয়ে থাকে। কত সুন্দর করে এবং কত সংক্ষেপে আল্লাহ এ কুদরতের বর্ণনা দিলেন। কুরআনের এ ধরনের আয়াত বৈজ্ঞানিকদেরকে আরও গবেষণার প্রেরণা দেবে। স্মরণ রাখা প্রয়োজন এ বৈজ্ঞানিক তথ্যটি প্রায় ১৪০০ বছর পূর্বে নিরক্ষর নবীর উপর নাজিল করা কুরআনে সর্ব প্রথম উদ্ঘাটিত হয়। এমনিভাবে আল্লাহ মানুষকে বস্তুজগতে বহু বিষয়ের অর্থাৎ বিজ্ঞান সম্বন্ধে ইঙ্গিত করেছেন যা কুরআনের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য।<br /> <br /> আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।<br /> <br /> <br /> </div>

কুরআনে বিজ্ঞান (দুধ উৎপাদনের প্রক্রিয়া)

আসসালামুআলাইকুম । সম্মানিত বন্ধুরা কেমন আছেন? :)  আসুন ২ মিনিট সময় নিয়ে আর্টিকেলটা পড়ি, ধন্যবাদ। আসসালামুআলাইকুম ও শুভেচ্ছা :)।আপনাকে...

আরও পড়ুন »

কুর’আনে প্রযুক্তি (প্রচন্ড ধাবমান সূর্যর ভেতরে কি হচ্ছে?)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <b><span style="color: #38761d;"><span style="font-size: medium;">কুর’আনে প্রযুক্তি ( প্রচন্ড ধাবমান সূর্যর ভেতরে কি হচ্ছে?)</span></span></b><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjipDy7Lf95sUuNnVsOIKV3iLpN6Mu3VQbPARXonooqhrHUQXCey-4gJTzLugvzhWItekrOdxVBR3BZ01jvMdIYpdxz6pAYMPXS2bBnEvNaOM4Uu1Sqwq-FbT_9nZh97fJXlYgekgj_5Ls/s1600/3D+Picture-325.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="202" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjipDy7Lf95sUuNnVsOIKV3iLpN6Mu3VQbPARXonooqhrHUQXCey-4gJTzLugvzhWItekrOdxVBR3BZ01jvMdIYpdxz6pAYMPXS2bBnEvNaOM4Uu1Sqwq-FbT_9nZh97fJXlYgekgj_5Ls/s400/3D+Picture-325.jpg" width="400" /></a></div> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-a4Q_TCS8-2Iq7jWZ2iS1wxthA8ghXqoYNNT_bQw6gx3XUcG6lv-HNuAq7JvD1VfAxbfxdw4b_f6TwTat7_6TI2FvdbytEyjCu5bVa8hgIC9tdrd4-dbcXywRfx7z1eshZ1t2zKlIiYs/s1600/Digital+Universe+(117).JPG" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="300" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-a4Q_TCS8-2Iq7jWZ2iS1wxthA8ghXqoYNNT_bQw6gx3XUcG6lv-HNuAq7JvD1VfAxbfxdw4b_f6TwTat7_6TI2FvdbytEyjCu5bVa8hgIC9tdrd4-dbcXywRfx7z1eshZ1t2zKlIiYs/s400/Digital+Universe+(117).JPG" width="400" /></a>মানুষ পবিত্র কুরআনকে আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে এসে পর্যালোচনার মাধ্যমে এর যথার্থ সত্যতা যাচাই করতে সক্ষম হয়েছে। মানুষ তার ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে প্রথমে ধারণা করে ছিল ‘‘সূর্য ঘুরছে, পৃথিবী স্থির। আবার পরবর্তীতে ধারণা করেছে যে সূর্য স্থির, পৃথিবী তার চতুর্দিকে ঘুরছে আর তাই দিন ও রাতের সৃষ্টি হচ্ছে। আসলে উক্ত দু‘টি মতবাদের কোনটাই সঠিক ছিল না বরং সূর্য ও পৃথিবী সহ মহাশুন্যে যা কিছু আছে সবই মহান শ্রষ্টার বেঁধে দেয়া নিয়মে সুনির্দিষ্ট পথে চলছে। সূর্যের ব্যাপারে কুরআন বলেছেঃ<br /><span style="color: #38761d;"><b>وَالشَّمْسُ تَجْرِي لِمُسْتَقَرٍّ لَهَا ذَلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ (سورة يس ৩৮)</b></span><span style="color: #38761d;"><b></b></span><br /> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgJ1pz9V6_62GYo-nw0k03s5KJxVJUIuNVsKtG4VTOVmlEOy7Rt11aQNINO-VtGQnVHUeUIuz-vtpeBRswmIVgYdAXMxNCu0SlMhyphenhyphen2z5o95BcjeUKexEuUGK76f-094NE8WCbfZzAOUbtQ/s1600/IOXNSUN.JPG" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="300" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgJ1pz9V6_62GYo-nw0k03s5KJxVJUIuNVsKtG4VTOVmlEOy7Rt11aQNINO-VtGQnVHUeUIuz-vtpeBRswmIVgYdAXMxNCu0SlMhyphenhyphen2z5o95BcjeUKexEuUGK76f-094NE8WCbfZzAOUbtQ/s400/IOXNSUN.JPG" width="400" /></a><span style="color: #38761d;"><b>সূর্য তার নির্ধারিত গন্তব্যের উদ্দেশ্যে গমন করছে। এটা পরাক্রমশালী মহাজ্ঞানীর সুনির্ধারিত ব্যবস্থা। (সূরা ইয়াছীন 36:৩৮) (অনুবাদ:-মাওলানা সালাহউদ্দীন ইউসুফ, পাকিস্তান)।</b></span><br /> নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের আবর্তন, যেমনটি উপরের আয়াতে উল্লিখিত হয়েছে- বিষয়টি ব্যাখ্যার দাবি রাখে। আমাদের ছায়াপথ একটি থালার আকৃতিতে বহু সংখ্যক নক্ষত্রপুঞ্জ নিয়ে গঠিত। এই ছায়াপথে সেই থালার কেন্দ্র থেকে দূরে সূর্য একটি অবস্থান দখল করে আছে।(বামে প্রদর্শিত Astro-Image- এ সে সূযের অতি ক্ষুদ্র অবস্থান দেখানো হয়েছে।) ছায়াপথটি তার আপন অক্ষরেখার ওপর পরিভ্রমণ করে, যা তার কেন্দ্র। ফলে তা সূর্যকে একই কেন্দ্রের চারপাশে একটি বৃত্তাকার কক্ষপথে আবর্তিত করে। ছায়াপথটি তার আপন অক্ষরেখায় তার আবর্তন শেষ করতে সময় নেয় ২৫০ মিলিয়ন বছর।<br />সূয, এই আবর্তন সম্পন্ন করার প্রাক্কালে প্রর্তি সেকেন্ডে মোটামুটিভাবে ১৫০ মাইল বেগে পরিভ্রমণ করে। এটি সূর্যের নির্দিষ্ট গতিপথ হিসেবে পরিগণিত হতে পারে- এতে কোনো সন্দেহ নেই যেমনটি কুরআন মাজিদের উপরের আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।<br />আধুনিক বিজ্ঞান বিভিন্ন যুক্তির মাধ্যমে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে যে, সূর্য তার কক্ষ পথে সেকেন্ডে ২৫০ কিঃ মিঃ বেগে পথ চলে। Encyclopedia Britannica, General Astor-Science বলা হয়েছে-<br />”সূর্য হচ্ছে এ বিশাল সৃষ্টিজগতের একটি সাধারণ নক্ষত্র, তবু প্রখরতা ও উষ্ণতাকে কোনো দিনই কোনো মানবীয় জ্ঞান পরিমাপ করতে পারেনি। প্রতি সেকেন্ডে ৪০ লক্ষ টন হাউড্রোজেন এর থেকে ছিটকে পড়ছে এমন সব তারকালোকে, যার তাপমাত্রা ৫০ লক্ষ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পৃথিবীর বুকে মানব সভ্যতার বিকাশের প্রথম দিন থেকে আজ পর্যন্ত মানবকুল যত এনার্জি ব্যয় করছে তার চেয়ে দশগুণ বেশী এনার্জি প্রতি সেকেন্ডে সূর্য তার চারদিকে বিতরণ করে যাচ্ছে। যে গতিতে সূর্য তার হাউড্রোজেন ছড়াচ্ছে, তা একটি হাউড্রোজেন বোমার তুলনায় ১০ কোটি গুণ বেশী ক্ষমতা ও গতিসম্পন্ন। প্রতি সেকেন্ডে সূর্য তার আশে পাশে যে হিলিয়াম নামক তরল গ্যাস তৈরী করছে, তার পরিমাণ হচ্ছে ৫৬০৪ কোটি টন। এর শক্তি ও প্রখরতা এত বেশী যে, যদি সূচাগ্রও এই ভূমন্ডলের কোথাও গিয়ে পড়ে তাহলে তার ১০০ মাইলের ভেতরে কোন জীব-জন্তু থাকলে তা জ্বলে ছাই-ভম্ম হয়ে যাবে।”<br />আল্লাহপাক জাহান্নামকে আরও ভয়ঙ্কর উত্তপ্ত করে সৃষ্টি করেছেন, সূর্যের ভেতরে ঘন ঘন সংঘঠিত বিশাল বিস্ফোরনের শক্তি উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে , একটি আরেকটিকে গ্রাস করছে, প্রচন্ড আক্রোশে লেলিহান rediation যা সায়েন্সের ভাষায় Solar Flare নামে পরিচিত ।জাহান্নামের শাস্তি মধ্যে অন্যতম প্রধান ভয়ঙ্কর শাস্তি হল তেজস্বী অগ্নি। আল্লাহপাক বলেনঃ-<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvE3KZMJojKwu7Z8lSlD1MUvmT1ql900xO5TEr-3HlNR0-rwtgFjfUkt1UEeIu6XZ_h3juwDW_O8j_Ph8fpDe0TWKoc_x5pegqvNV7njqDia9_KtGHIflZjNN5Gmp8SzUlNZQ3ysZBb70/s1600/SUN_OR~2.JPG" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="300" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvE3KZMJojKwu7Z8lSlD1MUvmT1ql900xO5TEr-3HlNR0-rwtgFjfUkt1UEeIu6XZ_h3juwDW_O8j_Ph8fpDe0TWKoc_x5pegqvNV7njqDia9_KtGHIflZjNN5Gmp8SzUlNZQ3ysZBb70/s400/SUN_OR~2.JPG" width="400" /></a></div> <b><span style="color: #38761d;">067.006 وَلِلَّذِينَ كَفَرُوا بِرَبِّهِمْ عَذَابُ جَهَنَّمَ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ<br />067.007 إِذَا أُلْقُوا فِيهَا سَمِعُوا لَهَا شَهِيقًا وَهِيَ تَفُورُ<br />067.008 تَكَادُ تَمَيَّزُ مِنَ الْغَيْظِ كُلَّمَا أُلْقِيَ فِيهَا فَوْجٌ سَأَلَهُمْ خَزَنَتُهَا أَلَمْ يَأْتِكُمْ نَذِيرٌ<br />067.009 قَالُوا بَلَى قَدْ جَاءَنَا نَذِيرٌ فَكَذَّبْنَا وَقُلْنَا مَا نَزَّلَ اللَّهُ مِنْ شَيْءٍ إِنْ أَنْتُمْ إِلا فِي ضَلالٍ كَبِيرٍ<br />067.010 وَقَالُوا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا فِي أَصْحَابِ السَّعِيرِ<br />067.011 فَاعْتَرَفُوا بِذَنْبِهِمْ فَسُحْقًا لأصْحَابِ السَّعِيرِ</span></b><br /> <b><span style="color: #38761d;">(6) যারা তাদের পালনকর্তাকে অস্বীকার করেছে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্থান।</span></b><br /><b><span style="color: #38761d;">( 7 ) যখন তারা তথায় নিক্ষিপ্ত হবে, তখন তার উৎক্ষিপ্ত গর্জন শুনতে পাবে।</span></b><br /><b><span style="color: #38761d;">( 8 ) ক্রোধে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি?</span></b><br /> <b><span style="color: #38761d;">( 9 ) তারা বলবেঃ হ্যাঁ আমাদের কাছে সতর্ককারী আগমন করেছিল, অতঃপর আমরা মিথ্যারোপ করেছিলাম এবং বলেছিলামঃ আল্লাহ তা’আলা কোন কিছু নাজিল করেননি। তোমরা মহাবিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছ।</span></b><br /><b><span style="color: #38761d;">( 10 ) তারা আরও বলবেঃ যদি আমরা শুনতাম অথবা বুদ্ধি খাটাতাম, তবে আমরা জাহান্নামবাসীদের মধ্যে থাকতাম না।</span></b><br /> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg6cFv1ITFXbGn6avVw9XbEpnEzkWjNlFIvzVFoSuKdxHuojQRg8E1nT5qN9QsnXrokzlgKdGnjhL0TqgR_8ouIcN0LWj9Q7cS8ghzGfqvYeM1jpV1E-y987jrUmqNJRLpfO8cjzM0IYPI/s1600/SUN_BL~1.JPG" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="300" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg6cFv1ITFXbGn6avVw9XbEpnEzkWjNlFIvzVFoSuKdxHuojQRg8E1nT5qN9QsnXrokzlgKdGnjhL0TqgR_8ouIcN0LWj9Q7cS8ghzGfqvYeM1jpV1E-y987jrUmqNJRLpfO8cjzM0IYPI/s400/SUN_BL~1.JPG" width="400" /></a><b><span style="color: #38761d;"><b><span style="color: #38761d;">( 11 ) অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। জাহান্নামীরা দূর হোক।</span></b><br /><b><span style="color: #38761d;">( 12 ) নিশ্চয় যারা তাদের পালনকর্তাকে না দেখে ভয় করে, তাদের জন্যে রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার। (অনুবাদ:- মাওলানা মুহিউদ্দীন, উম্মুল কোরা, সৌদি আরব)</span></b><br /><b><span style="color: #38761d;">Al-Qur’an, 067.006-011 (Al-Mulk [The Sovereignty, Control, Dominion]) </span></b></span></b><br /> এই জ্বলন্ত সূর্যের সম্মুখ ভাগ থেকে প্রতি সেকেন্ডে আরেকটি জ্বালানী গ্যাস নির্গত হয়। বিজ্ঞানীরা যার নাম দিছেন স্পইকুলস। এই গ্যাসের গতি হচ্ছে প্রতি সেকেন্ডে ৬০ হাজার মাইল। আশ্চর্যজনক ব্যাপার হচ্ছে এক অদ্ভুত বিকর্ষণশক্তি তাকে মূহুর্তেই আবার সূর্যের কোলেই ছুড়ে মারে। এই যে অকল্পনীয় ও অস্বাভাবিক জ্বলন্ত আগুনের কুন্ডলি বানিয়ে রাখা হয়েছে, যার একটি অণু-পরমাণুও যদি ভূলোকে সরাসরি ধাক্কা লাগে, তাহলে গোটা পৃথিবীটাই জ্বলে পুড়ে ছাই-ভস্ম হয়ে যাবে বলে আধুনিক বিজ্ঞানীরা বলছেন। কিন্তু পৃথিবীর বুকে আলো বিতরণ করে একে ফুলে ফলে সাজিয়ে দেয়ার এ আয়োজনটকু করেছেন কে? কে এ মহান শক্তিধরকে ধ্বংস করার বদলে গড়ার কাজে লাগিয়ে রেখেছেন? এটি সুনিশ্চিত যে, না মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর, আর না যারা তার চারপাশে ছিলেন তাদের কাছে সূর্যের পরিভ্রমণের এই সুনির্দিষ্ট জ্ঞান ছিল।<br />কিন্তু বাস্তবতা হল, এই তথ্যটি কুরআন মাজিদে বর্ণিত হয়েছে মানুষ তা আবিষ্কার করারও বহু পূর্বে। যা এ কথার অন্য একটি সাক্ষ্য যে, সর্বজ্ঞ আল্লাহ তাআলাই এই জ্ঞানের উৎস।<br /> <br /> আপনাকে ধন্যবাদ সময় নিয়ে পোষ্টটি পড়ার জন্য।<br /> <br /> <br /> </div>

কুর’আনে প্রযুক্তি (প্রচন্ড ধাবমান সূর্যর ভেতরে কি হচ্ছে?)

কুর’আনে প্রযুক্তি ( প্রচন্ড ধাবমান সূর্যর ভেতরে কি হচ্ছে?) মানুষ পবিত্র কুরআনকে আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে এসে পর্যালোচনার মাধ্যমে এর যথার্থ...

আরও পড়ুন »

ফটোশপের ফাটাফাটি কিছু টিপস + বোনাস ফটোশপ টিউটোরিয়াল।।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> সালাম সবাইকে আসা করি ভালো আছেন। আজকে ফটোশপ এর চমৎকার কিছু টিপস শেয়ার করব আপনাদের সাথে আসা করি ভালো লাগবে আপনাদের। ফটোশপের উপর এলোমেলোভাবে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস নিয়েই আজকের লেখা।<br /> ১. ফটোশপে পেন টুল দিয়ে কোনো পাথ তৈরি করার পর আমরা সেটাকে সিলেকশনে রূপান্তরিত করার জন্য সাধারনত পেন টুল সিলেক্টেড থাকা অবস্থায় রাইট ক্লিক করে Make Selection এ ক্লিক করি। কিন্তু না, এখন আপনাদেরকে অত কষ্ট করতে দিচ্ছি নে। পাথ তৈরি করার পর কিবোর্ড থেকে Ctrl+Enter চাপুন। তাহলেই দেখবেন আপনার পাথটি সিলেকশনে পরিনত হয়েছে।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifmcBqg3FCpdPG2lFYVX9YJUHQz3N66b0Gndpg4ZqSJlqbQooOEQlBue9uGXWf1qi8SX4HKuXDlhwZUT5o82_izCISsECIIYVTdRH-JqR3zVg_9nFA996K65DBz4kfUHljI7czWFwIFRk/s1600/tips01.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="257" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEifmcBqg3FCpdPG2lFYVX9YJUHQz3N66b0Gndpg4ZqSJlqbQooOEQlBue9uGXWf1qi8SX4HKuXDlhwZUT5o82_izCISsECIIYVTdRH-JqR3zVg_9nFA996K65DBz4kfUHljI7czWFwIFRk/s400/tips01.jpg" width="400" /></a></div> <br /> ২. নিচের ছবিটি দেখুন। প্রথমে লেয়ার প্যানেল দেখা যাচ্ছে। লেয়ার প্যানেলে অনেকগুলো লেয়ার দেখা যাচ্ছে। লেয়ারগুলোকে মার্জ করে একটি লেয়ারে পরিনত করার জন্য মেনু থেকে Layer>Flatten Image এ গেলেই হবে। কিন্তু অনেক সময় লেয়ারগুলোর একটা মার্জড কপি আলাদা ভাবে প্রয়োজন হয়। মানে লেয়ারগুলো একত্রে মার্জ হয়ে আলাদা আরেকটা লেয়ারে বসবে। ব্যাপারটা হয়তো ঠিক সেভাবে বুঝাতে পারছি না। তাহলে প্রথম ছবিটি দেখুন। লেয়ার প্যানেলে যা যা দেখা যাচ্ছে তার সমষ্টিগত রূপ হল দ্বিতীয় ছবিটি। এখন আমরা যদি বিশেষ কোনো সুবিধার জন্য লেয়ার প্যানেলটা কে তৃতীয় ছবিটির মত করতে চাই তাহলে আমাদের কে যা করতে হবেঃ<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgX0W29HILc_NnHx8dGFthsl6ipveexhREJ9UXwaBr-bynKwTuZp4MJMpsoxTBLDzN2HwWUrDYsv-nrF6zsJdRAOFjSDcCUXITaQ3qHSdynclB3dWshhgDNAwvYwo1QgFUzE11wQ6TE2WU/s1600/tips02.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgX0W29HILc_NnHx8dGFthsl6ipveexhREJ9UXwaBr-bynKwTuZp4MJMpsoxTBLDzN2HwWUrDYsv-nrF6zsJdRAOFjSDcCUXITaQ3qHSdynclB3dWshhgDNAwvYwo1QgFUzE11wQ6TE2WU/s640/tips02.jpg" width="281" /></a></div> <br /> <br /> প্রথম ছবিটিতে যেমন সবার উপরের লেয়ার সিলেক্ট করা আছে তেমনিভাবে আপনি আপনার ডকুমেন্ট এর লেয়ার সমূহের মধ্যে সবচেয়ে উপরের লেয়ার সিলেক্ট করুন। তারপর কিবোর্ড থেকে Ctrl+Shift+Alt+E চাপুন। তাহলেই দেখবেন আপনি তৃতীয় ছবির মত লেয়ার সমূহ একত্রে আলাদা একটি লেয়ারে পেয়ে গেছেন।<br /> ৩. নিচের ছবির মত টেক্সচার আপনি খুব সহজে এবং দ্রুত বানাতে পারবেন ফটোশপ দিয়ে।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuE2IuF-TrtnVZxwlXF8YYt_-fkY5JazyMAVPjOTGjGT-ZSfljPwOwCXtbIRhutojWsGXeWF_E1FG6GiBLj-CF4kmh7lzoy8QfeP7fvCUNz__lGYL-rTyzvlVjlc0-A1HiEAflgbNcDhY/s1600/tips05.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="318" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuE2IuF-TrtnVZxwlXF8YYt_-fkY5JazyMAVPjOTGjGT-ZSfljPwOwCXtbIRhutojWsGXeWF_E1FG6GiBLj-CF4kmh7lzoy8QfeP7fvCUNz__lGYL-rTyzvlVjlc0-A1HiEAflgbNcDhY/s400/tips05.jpg" width="400" /></a></div> যা যা করতে হবে তা হলঃ<br />প্রথমে মেনু থেকে Filter>Render>Clouds এ ক্লিক করুন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjM6uanRrBc8ghsRnLHz8wZesrIS9AKCOqtsUzIFW7MRpGPyzvRraDdNJJijpNlqY_zj5fFVcp0PxxjQGz-lsZZwXfuzehQ2_WbbsfLvIfh3J4hQL-laX9Sf40r9gmk0CXwBbkFzOD5jhw/s1600/tips03.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjM6uanRrBc8ghsRnLHz8wZesrIS9AKCOqtsUzIFW7MRpGPyzvRraDdNJJijpNlqY_zj5fFVcp0PxxjQGz-lsZZwXfuzehQ2_WbbsfLvIfh3J4hQL-laX9Sf40r9gmk0CXwBbkFzOD5jhw/s640/tips03.png" width="422" /></a></div> তারপর Filter>Render>Lighting Effects ক্লিক করুন।<br />এবার নিচের ছবির মত সেটিংস নির্ধারন করুন। আশা করি আপনি উল্লেখিত টেক্সচারটি পেয়ে গেছেন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgIvc4rQRFL82fK3rba4v19SGNW-YKQMunW7X2SjGuKsilc61hUrpenhiqne16hMt5Jbgmf-ruEZi6gnZVmOnLXNRhSL_S__upXDBGfk2x806Sf_3FU0RZDUlfP_Fu5h3F6TOkRDhQXO4/s1600/tips04.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em; text-align: center;"><img border="0" height="350" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgIvc4rQRFL82fK3rba4v19SGNW-YKQMunW7X2SjGuKsilc61hUrpenhiqne16hMt5Jbgmf-ruEZi6gnZVmOnLXNRhSL_S__upXDBGfk2x806Sf_3FU0RZDUlfP_Fu5h3F6TOkRDhQXO4/s400/tips04.png" width="400" /></a></div> <div style="text-align: left;"> ৪. ছবিটি দেখুন।</div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGPav_KPg_7q92kLVgprks0ImHlnnHajsZcNR-eIRxKaYdxmKCj5prIHfVkAVEAl5ccSdlmonT58GQ2T18UlBeEHJBpoe_4Z18vc-o432y26FdMKC0FxeV2-aNXxfIcC0f6sFcK38hP4Q/s1600/tips06.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGPav_KPg_7q92kLVgprks0ImHlnnHajsZcNR-eIRxKaYdxmKCj5prIHfVkAVEAl5ccSdlmonT58GQ2T18UlBeEHJBpoe_4Z18vc-o432y26FdMKC0FxeV2-aNXxfIcC0f6sFcK38hP4Q/s400/tips06.png" width="326" /></a></div> <div style="text-align: left;"> </div> কোনটা ফোরগ্রাউন্ড কালার আর কোনটা ব্যাকগ্রাউন্ড কালার সেটা দেখানো আছে। আপনার ফোরগ্রাউন্ড কালার যাই থাকুক না কেন (কালো, নীল, সবুজ), কোনো লেয়ার কিংবা সিলেকশনকে ফোরগ্রাউন্ড কালারে সবচেয়ে সহজে ফিল করার জন্য কিবোর্ড থেকে Alt+Backspace অথবা Alt+Del চাপুন।<br />ঠিক একই ভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড কালার কোনো লেয়ারে কিংবা সিলেকশনে ফিল (Feel নয়, Fill) করার জন্য কিবোর্ড থেকে Ctrl+Backspace অথবা Ctrl+Del চাপুন।<br /> ৫. নিচের ছবিতে আমার নামটি (SHEMUL) দেখুন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNhVfte0ypzS_mRUvpX1J6EfgIvCuNIb6OJ6QW-46aqYZQJ4bySV9CJZ__Fb1smrCVpNqM7JUspNHmHS-sAhIBNgvOQuKlxWB-IZAeFUqzd5RRZSw1tKJbAhDpsJQfrQGHDTSLL9fdu5w/s1600/tips07.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="212" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNhVfte0ypzS_mRUvpX1J6EfgIvCuNIb6OJ6QW-46aqYZQJ4bySV9CJZ__Fb1smrCVpNqM7JUspNHmHS-sAhIBNgvOQuKlxWB-IZAeFUqzd5RRZSw1tKJbAhDpsJQfrQGHDTSLL9fdu5w/s400/tips07.jpg" width="400" /></a></div> এটি কিন্তু একেবারে মাঝখানে বসেনি। আমরা চাচ্ছি এটিকে মাঝখানে বসাতে। এখন আমরা হয়তো অনুমানের ভিত্তিতে এটিকে মাঝখানে বসাতে পারি। কিন্তু তা কি একদম বরাবর মাঝখানে বসবে? না, একটু এদিক সেদিক হবেই। তবে আমরা যদি এটিকে মাঝখানে বসাতে চাই তাহলে রুলার অ্যাকটিভ করে গাইড টেনে অনেক ঝামেলা করে মাঝখানে বসাতে হবে। কি দরকার এত কষ্ট করার। আমি আছি না? <img alt="খাইছে" src="http://cdn4.sachalayatan.com/files/smileys/10.gif" title="খাইছে" /><br />মুভ টুল সিলেক্ট করুন। উপরের ছবিতে দেখানো আছে। কিবোর্ড থেকে V চাপলেও পারেন। বাধা দিবে না কেউ। তারপর যে টেক্সট/শেপ কে মাঝখানে বসাতে চান সেই লেয়ারটি সিলেক্ট করুন। আমি এখানে SHEMUL নামক লেয়ারটি সিলেক্ট করেছি যেহেতু আমি আমার নামটিকেই মাঝখানে বসাতে চাই।<br />হ্যা, এরপর কিবোর্ড থেকে Ctrl+A চাপুন। এরপর অপশন বারে আপনাকে দুটি বাটনে ক্লিক করতে হবে। কোন দু’টি বাটনে ক্লিক করবেন? নিচের ছবিটি দেখুন।<br /> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEimRmkA1WHepRhFjtLUjreQn7ec8wfFGEFg7TULThL353LEMY__pVL6-YLX7zsGSPMXSrINvi8hzA97iGss2XaiGiRk4VOtCqtlb88mXPXtcJF94F2xssUvrWvhvIg5zkC5KsXiJBJkmQk/s1600/tips08.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEimRmkA1WHepRhFjtLUjreQn7ec8wfFGEFg7TULThL353LEMY__pVL6-YLX7zsGSPMXSrINvi8hzA97iGss2XaiGiRk4VOtCqtlb88mXPXtcJF94F2xssUvrWvhvIg5zkC5KsXiJBJkmQk/s1600/tips08.png" /></a></div> এবার নিচে দেখুন আমার নামটি ঠিক ঠিক মাঝখানে বসেছে।<br /> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjWLWYoaMEi7Ni6XPoLxh4gOHRLdHiLib7HeGrRnb17ninT9_vO2m6BFXHpzZWzyWyd0L0jHNUNIqtuz3SMdg1H2TH02WovC_O2TrUdXGbSaZP4j4yHxpC3Vz2oHn-yh2yXoDvCoeGVDsE/s1600/tips09.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="200" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjWLWYoaMEi7Ni6XPoLxh4gOHRLdHiLib7HeGrRnb17ninT9_vO2m6BFXHpzZWzyWyd0L0jHNUNIqtuz3SMdg1H2TH02WovC_O2TrUdXGbSaZP4j4yHxpC3Vz2oHn-yh2yXoDvCoeGVDsE/s320/tips09.jpg" width="320" /></a></div> <br /> আপনাদের জন্য টিউটোরিয়াল বানাইতে গিয়া নিজের নামের ডেস্কটপ ওয়ালপেপার বানাইয়া ফেলছি… এইটার ফাইনাল ভার্সন দেখবার লাইগা <a href="http://img855.imageshack.us/img855/7957/shemulbluepinktext.jpg" target="_blank">এখানে গুতা দেন</a>।<br /> ৬. অনেক সময় আমরা একাধিক ছবি একসাথে স্ক্যান করি। স্ক্যান করার পর ছবিগুলোকে আবার ক্রপ করে সোজা করতে হয়। ছবি যত বেশি হয় ব্যাপারটা ততই ঝামেলার। তো এ ঝামেলা থেকে মুক্তির জন্য শিমুল ভাই আপনাদের সেবায় হাজির। নাহ, শিমুল ভাই কিছুই করবে না। যা করার আপনাদেরই করতে হবে। File মেনু থেকে Automate>Crop and Straighten Photos এ ক্লিক করুন। ফটোশপই যা করার করবে। আপনি চুপচাপ বসে বসে মজা নেন। আর হ্যা, না বুঝলে নিচের ছবি দেখুন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg8Ft2-6HKD2SXYgDs0U8WWztlbg3UmfaxnoO0dVhVE1fbqOh6TaRGkLY44KxkoEGkxKgjvG8ir_RN8PIp3A-RdecW7pTb4rxZQ5Za5vcHo1MZqcnQttv1yFMz2STmX-DbrRAd0aB3XuHM/s1600/tips10.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg8Ft2-6HKD2SXYgDs0U8WWztlbg3UmfaxnoO0dVhVE1fbqOh6TaRGkLY44KxkoEGkxKgjvG8ir_RN8PIp3A-RdecW7pTb4rxZQ5Za5vcHo1MZqcnQttv1yFMz2STmX-DbrRAd0aB3XuHM/s640/tips10.png" width="472" /></a></div> <br /> ৭. কোনো লেয়ারের অপাসিটি কমানোর জন্য মুভ টুল সিলেক্ট থাকা অবস্থায় নিউমেরিক কিবোর্ড থেকে 5 চাপলে অপাসিটি 50 এ নেমে যাবে। 3 চাপলে 30 হবে। এভাবে 9 চাপলে 90 হবে ইত্যাদি ইত্যাদি এবং 0 চাপলে 100 হবে। আপনি যদি খুব দ্রুত 53 প্রেস করেন তাহলে অপাসিটি 53% হবে।<br /> ৮. রঙিন ছবি থেকে সবচেয়ে কম সময়ে মানসম্পন্ন সাদাকালো ইমেজ যদি তৈরি করতে চান তাহলে Image>Adjustments>Channel Mixer ক্লিক করুন। এরপর Monochrome এ টিক চিহ্ন দিন। যদি আপনার তাড়াহুড়া না থাকে তাহলে Image>Adjustments>Black & White এ ক্লিক করুন। এরপর আপনার প্রয়োজনমত সেটিংস গুলো নাড়াচাড়া করুন।<br /> <br /> আর হ্যা, কোনো প্রকার ভুল হয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। নিজ গুনে সবাই ক্ষমা করে দিবেন এই কামনায়… সবাই ভালো থাকুন।ভাল লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন।<br /> <br /> <br /> <br /> <br /> </div>

ফটোশপের ফাটাফাটি কিছু টিপস + বোনাস ফটোশপ টিউটোরিয়াল।।

সালাম সবাইকে আসা করি ভালো আছেন। আজকে ফটোশপ এর চমৎকার কিছু টিপস শেয়ার করব আপনাদের সাথে আসা করি ভালো লাগবে আপনাদের। ফটোশপের উপর এলোমেলোভাব...

আরও পড়ুন »

ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করুন একটি ছোট সফটওয়ার দিয়ে। সাথে বোনাস হিসাবে একটি সুন্দর ভিডিও কনভার্টার ...।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> কেমন আসেন সবাই। আসা করি ভাল। আজকের পোস্টটিতে আমার ব্যবহার কৃত ২টি সুন্দর সফট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। আমার জারা ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করি তাতে ভিডিও ডউনলোড করার জন্য অনেক জামেলা পোহাতে হয়। তাই এখন থেকে আপনি খুব সহজে ভিডিও ডউনলোড করতে পারবেন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiN4381KLUlOsO69YjXNPvgPJaUrk1zE8SUMUIvN8tIbxW6iXx1schkHXGFuBEQIbI3TczDYDa_ylX-YOVJsLoLfaAj_L3SQmGMza4m-Hxuf4gtHwHOFDwD7XuOuT-yCKnSTvB_zzHDGZs/s1600/Capture11-300x194.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiN4381KLUlOsO69YjXNPvgPJaUrk1zE8SUMUIvN8tIbxW6iXx1schkHXGFuBEQIbI3TczDYDa_ylX-YOVJsLoLfaAj_L3SQmGMza4m-Hxuf4gtHwHOFDwD7XuOuT-yCKnSTvB_zzHDGZs/s1600/Capture11-300x194.jpg" /></a></div> <br /> <ul> <li><b><span class="Apple-style-span" style="font-size: large;">Freemake Video Downloader</span></b></li> </ul> সফটি দারা যেকোন ভিডিও ফরমাটের ফাইল ডাউনলোড করা যাবে। তাছারা ডাউনলোডারটি দিয়ে ইউটিউব ছারা অনান্ন সাইটের ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhwyxtpga3-w2si-_EqisVqgQi4TYP_xMjecLTjIbRpD9RKIEQyZ4FhpqXrmHheyaVTjEbB3G9UdBPporGfRuzqiQqLk7MV-Zxe7YzyEdGtdytukqnp9I1ZvIEbQ13HoxllPWNjsuWBc-4/s1600/Capture2-300x264.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhwyxtpga3-w2si-_EqisVqgQi4TYP_xMjecLTjIbRpD9RKIEQyZ4FhpqXrmHheyaVTjEbB3G9UdBPporGfRuzqiQqLk7MV-Zxe7YzyEdGtdytukqnp9I1ZvIEbQ13HoxllPWNjsuWBc-4/s1600/Capture2-300x264.jpg" /></a></div> <br /> ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য প্রথমে ভিডিও টি URLটি কপি করে সফটারটির PASTE URL এ ক্লিক করুন। তাহলে যে ফরমাটে আপনি ভিডিওটি ডাউনলোড সেটা শো করবে।<br /> তারপর আপনি ফরমাট অনুসারে ভিডিওটি ডাউনলোড করে নিবেন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhY4o_PfLYqMLAoNgxTtBnT2ih9Xf-VfkJf5zRr8dpmXaH4tI6uRSXmeGYxNRoYzKqYSGSvGdmIoApCb_wyOq4TmFBvO8r8KB51-bpNxWctZS3qA50Sl-pTqJiTRHTKvUS-4DCZW1iVa_M/s1600/Capture3-300x167.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhY4o_PfLYqMLAoNgxTtBnT2ih9Xf-VfkJf5zRr8dpmXaH4tI6uRSXmeGYxNRoYzKqYSGSvGdmIoApCb_wyOq4TmFBvO8r8KB51-bpNxWctZS3qA50Sl-pTqJiTRHTKvUS-4DCZW1iVa_M/s1600/Capture3-300x167.jpg" /></a></div> <br /> <ul> <li><b><i><span class="Apple-style-span" style="font-size: large;">Freemake Video Converter</span></i></b></li> <li><b><i><span class="Apple-style-span" style="font-size: large;">Software Feature</span></i></b></li> </ul> AVI, MP4, Apple, WMV, DVD, Blu-ray, MP3, MPEG, MKV, FLV, SWF, HTMLS, Android, Sony, 3GP, Nokia, Samsung, Blackberry এই ফরমাট গুলোতে কনভাট করার সুবিদে রয়েছে। তারছা কনভাট করার সময় ফাইল এর সাইজ কম্পজ্জ করার সুবিদে আছে।<br /> এই সফটির  আর একটি সুন্দর গুন রয়েছে। তাহলো এটির  ভিডিও কনভাট করার পাশাপাশি ইউটিউও ভিডিও আপলোডিং সুবিদা রয়েছে।<br /> তাই সবদিক থেকে সফটি আমার বেশ ভালো লেগেছে। আশাকরি আপনাদের ও ভালো লাগবে।<br /> ভিডিও কনভাটারটি ডাউনলোড করতে Microsoft net framework client 4  a update version লাগবে।<br /> আপনাদের সুবিদারথে আমি দুটো ZIP আকারে একসাথে দিয়েছি।<br /> সফটি  দুটি ডাউনলোড করতে এইখানে ক্লিক করুন।<br /> <div style="text-align: center;"> <a href="http://www.filedwon.com/ntnss9t3gjfd/Freemake_Video_Downloader_&_Converter.rar.html" target="_blank"><b><span class="Apple-style-span" style="font-size: large;">Download Link:</span></b></a></div> কেমন লাগলো  তা জানাতে ভুলবেন না।<br /> <br /> <br /> </div>

ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করুন একটি ছোট সফটওয়ার দিয়ে। সাথে বোনাস হিসাবে একটি সুন্দর ভিডিও কনভার্টার ...।

কেমন আসেন সবাই। আসা করি ভাল। আজকের পোস্টটিতে আমার ব্যবহার কৃত ২টি সুন্দর সফট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। আমার জারা ইউটিউব থেকে ভিডিও ...

আরও পড়ুন »